রাজশাহী নগরীতে স্বর্ণের চেইন নিয়ে ফেরত না দেয়ায় দীপ (২০) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে বোয়ালিয়া থানায় অভিযোগ করেছেন এক ভুক্তভোগী নারী।
অভিযুক্ত যুবক নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার বাশার রোড এলাকার মানিকের ছেলে।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার খরবোনা এলাকার বাসিন্দা ভুক্তভোগী নারী রেশমা। তিনি জানান, টাকার প্রয়োজন হওয়ায় গত এক সপ্তাহ আগে বাসাররোড এলাকার দীপ নামের এক যুবকের কাছে আমার ছেলে সিজান আমার স্বর্ণের চেইন রেখে টাকা ধার চায়। সেই চেইন দীপ নগরীর সাহেববাজার স্বর্ণ-পট্টিতে অবস্থিত সরকার জুয়েলার্সে রেখে লাভের উপর ৩০ হাজার টাকা ধার নেয়। কিন্তু আমার ছেলে সিজানকে ২৩ হাজার টাকা দেয় এবং দিপ ৭ হাজার টাকা নিজের কাছে রেখে দেয়। তিনি আরও বলেন, ঘটনার তিনদিন পর আমি টাকা নিয়ে চেইনটি ফেরত আনতে গেলে তালবাহানা করতে থাকে। একপর্যায়ে সে তা ফেরত দিতে অস্বিকার করে।
এ ব্যপারে সোমবার (১০ নভেম্বর) অভিযুক্ত দিপের পিতার কাছে জানানো হলে। তিনি জানান, ২ ঘন্টা সময় দেন আমি আমার ছেলের সাথে কথা বলে দেখছি।
এদিন বিকাল ৫টায় তিনি জানান, আমার ছেলে আমার ফোন ধরছে না, আগামীকাল আমার ছেলের সাথে কথা বলে জানাবো। কিন্তু পরে তার পক্ষ থেকে কোন প্রকার পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় নি।
অভিযোগের বিষয়ে এআসআই রিপন জানান, বাদীকে সাথে নিয়ে অভিযুক্ত যুবকের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তাকে বাড়িতে না পেয়ে তার অবিভাবককে মিমাংসার জন্য বলে এসেছিলাম। আজ মঙ্গলবার রাত ৮টায় বাদীকে থানায় ডেকেছি। তিনি মামলা করতে চাইলে উর্দ্ধতন কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে মামলা নিব।
জানতে চাইলে বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আবুল কালাম আজাজ জানান, আমি ছুটিতে ছিলাম তাই বিষয়টি আমার জানা নেই। বাদীকে সন্ধ্যায় থানায় ডেকে আইন অনুযায়ি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অভিযুক্ত যুবক নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার বাশার রোড এলাকার মানিকের ছেলে।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার খরবোনা এলাকার বাসিন্দা ভুক্তভোগী নারী রেশমা। তিনি জানান, টাকার প্রয়োজন হওয়ায় গত এক সপ্তাহ আগে বাসাররোড এলাকার দীপ নামের এক যুবকের কাছে আমার ছেলে সিজান আমার স্বর্ণের চেইন রেখে টাকা ধার চায়। সেই চেইন দীপ নগরীর সাহেববাজার স্বর্ণ-পট্টিতে অবস্থিত সরকার জুয়েলার্সে রেখে লাভের উপর ৩০ হাজার টাকা ধার নেয়। কিন্তু আমার ছেলে সিজানকে ২৩ হাজার টাকা দেয় এবং দিপ ৭ হাজার টাকা নিজের কাছে রেখে দেয়। তিনি আরও বলেন, ঘটনার তিনদিন পর আমি টাকা নিয়ে চেইনটি ফেরত আনতে গেলে তালবাহানা করতে থাকে। একপর্যায়ে সে তা ফেরত দিতে অস্বিকার করে।
এ ব্যপারে সোমবার (১০ নভেম্বর) অভিযুক্ত দিপের পিতার কাছে জানানো হলে। তিনি জানান, ২ ঘন্টা সময় দেন আমি আমার ছেলের সাথে কথা বলে দেখছি।
এদিন বিকাল ৫টায় তিনি জানান, আমার ছেলে আমার ফোন ধরছে না, আগামীকাল আমার ছেলের সাথে কথা বলে জানাবো। কিন্তু পরে তার পক্ষ থেকে কোন প্রকার পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় নি।
অভিযোগের বিষয়ে এআসআই রিপন জানান, বাদীকে সাথে নিয়ে অভিযুক্ত যুবকের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তাকে বাড়িতে না পেয়ে তার অবিভাবককে মিমাংসার জন্য বলে এসেছিলাম। আজ মঙ্গলবার রাত ৮টায় বাদীকে থানায় ডেকেছি। তিনি মামলা করতে চাইলে উর্দ্ধতন কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে মামলা নিব।
জানতে চাইলে বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আবুল কালাম আজাজ জানান, আমি ছুটিতে ছিলাম তাই বিষয়টি আমার জানা নেই। বাদীকে সন্ধ্যায় থানায় ডেকে আইন অনুযায়ি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক